পাঞ্জাবে স্থায়ী কাজের দাবিতে বাসকর্মীদের ধর্মঘট

পানবাসের চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ধর্মঘট শনিবার তৃতীয় দিনে পড়ল। পাঞ্জাবের পরিবহন দফতর আউটসোর্স ভিত্তিতে এবং কোনও প্রশিক্ষণ ছাড়াই ২৮ জন নতুন চালক নিয়োগ করে। তার বিরুদ্ধেই এই বিক্ষোভ।
পাঞ্জাব রোডওয়েজ, পানবাস এবং পিআরটিসি কন্ট্রাক্ট ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন, পাঞ্জাবের সদস্যরা বলেন, যদি তাদের দাবি পূরণ না হয় তাহলে ২০ ডিসেম্বর আবার তাঁরা ধর্মঘট করবেন। আউটসোর্সের ভিত্তিতে নতুন চালক নিয়োগের বিরোধিতা করার পাশাপাশি বিক্ষোভকারীরা তাঁদের চাকরি স্থায়ী করার দাবি তোলেন।
আন্দোলনকারীদের একজন বলেন, “১৯ ডিসেম্বর পাঞ্জাবের মুখ্য সচিবের সঙ্গে আমাদের প্রতিনিধি দলের একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। আমাদের দাবি পূরণ না হলে পিআরটিসি কর্মীরা ধর্মঘটে যাবেন এবং আমরা মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের বাইরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্নায় বসব।”
সূত্র – দ্য ট্রিবিউন
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
গুয়াহাটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ কর্মীদের বিক্ষোভ

আসাম স্টেট ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন (এএসইএসডাব্লুইউ) তাদের বিভিন্ন দাবির সমর্থনে বৃহস্পতিবার গুয়াহাটির বিজুলি ভবনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। আসাম পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (এপিডিসিএল), আসাম ইলেকট্রিসিটি গ্রিড কর্পোরেশন লিমিটেড (এইজিসিএল) এবং আসাম পাওয়ার জেনারেশন কর্পোরেশন লিমিটেড (এপিজিসিএল)-এর শতাধিক কর্মী এএসইএসডাব্লুইউ-র ব্যানারে এই প্রতিবাদে অংশ নেন। পরে তাঁরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন।
তাঁদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, স্মার্ট মিটার স্থাপনের কারণে বেকার হয়ে পড়া সব অস্থায়ী মিটার রিডারদের স্থায়ী পদের জন্য প্রশিক্ষণ ও পুনর্নিয়োগ, ৩৩/১১ কেভি বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্রে আউটসোর্সিং বন্ধ করা, শিক্ষানবিশ হিসেবে থাকা কর্মীদের পূর্ণ বেতন, ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম (এনপিএস) বাতিল করে পুরোনো পেনশন স্কিম (ওপিএস) আবার চালু করা এবং বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
এএসইএসডাব্লুইউ-র কার্যনির্বাহী সভাপতি নয়নজ্যোতি চক্রবর্তী বলেন, “আমাদের সমস্যা সমাধানে সরকারের উদাসীন মনোভাবের কারণে আমরা হতাশ।”
সূত্র – সেন্টিনেল আসাম
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
পাটিয়ালায় স্থায়ী কাজের দাবিতে মিড-ডে মিল কর্মীদের বিক্ষোভ

পাঞ্জাবে চাকরি স্থায়ী করার দাবিতে রবিবার পাটিয়ালার ডেপুটি কমিশনারের অফিসের সামনে বিক্ষোভ করলেন মিড-ডে মিল কর্মীরা। মিড-ডে মিল ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন, পাতিয়ালার স্বরনজিৎ কৌর ডাকলা এবং রুপিন্দর কৌর দানিপুরা এই বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেন।
আন্দোলনকারীরা প্রথমে একটি সমাবেশ করেন এবং তারপর গ্রামীণ পাটিয়ালার বিধায়ক বলবীর সিংয়ের কাছে তাঁদের স্মারকলিপি জমা দেন। সংগঠনের সভাপতি লখবিন্দর খানপুর জানান, মিড-ডে মিল কর্মীরা দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন স্কুলে কাজ করছেন। রান্না ও শিক্ষার্থীদের খাবার সরবরাহের জন্য তাঁদের খুব কম বেতন দেওয়া হয়।
তিনি আরও বলেন, “বারবার দাবি করা সত্ত্বেও সরকার আমাদের ন্যূনতম মান অনুযায়ী বেতন দিতে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা চাই সরকার আমাদের চাকরি স্থায়ী করুক এবং আমাদের প্রতি মাসে অন্তত ১৮ হাজার টাকা বেতন প্রদান করুক। সর্বোচ্চ ২৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন মিড-ডে মিল কর্মী নিয়োগ করতে হবে। স্কুলে আমাদের জন্য অতিরিক্ত কাজ বরাদ্দ করা চলবে না।”
সূত্র – দ্য ট্রিবিউন
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
কলকাতার রাজপথে চাকরিপ্রার্থীদের মহামিছিল

আজ চাকরিপ্রার্থীদের নয়টি সংগঠনের উদ্যোগে শিয়ালদহ থেকে ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেল পর্যন্ত মহামিছিল আয়োজিত হল কলকাতায়। এসএসসি, গ্রুপ ডি-সহ স্কুলের বিভিন্ন পদের চাকরিপ্রার্থীরা এই মিছিলে অংশ নেন।
বছরের পর বছর ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার পরও যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি মিলছে না স্কুলে। তাই কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতি নিয়েই এই মিছিল আয়োজিত হয়েছে। মিছিল থেকে দাবি উঠল, মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে দ্রুত নিয়োগের ব্যবস্থা করুন। তবে নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষকপদ প্রার্থীদের সংগঠন যুব ছাত্র অধিকার মঞ্চ এবং বঙ্গীয় ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা মঞ্চ এই মিছিলে অংশ নেয়নি।
সূত্র- এই সময়
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
বিহারে শিক্ষক পদপ্রার্থীদের আন্দোলনে পুলিশের লাঠিচার্জ

বিহারের রাজধানী পাটনা উত্তাল হয়ে উঠল হবু শিক্ষকদের আন্দোলনে। সিটিইটি এবং টেট পরীক্ষার্থীরা সপ্তম দফার শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান মঙ্গলবার। তাঁদের ওপর লাঠিচার্জ করে পুলিশ।
গত ৩ বছর ধরে শিক্ষক পদপ্রার্থীরা বিহার সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের বক্তব্য, সমস্যার সমাধান করার পরিবর্তে সরকার কেবল প্রতিশ্রুতি দিয়ে চলেছে। চাকরি সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে সরকার ক্রমাগত বিলম্ব করছে বলেও তাঁদের অভিযোগ।
আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীরা জানিয়েছেন, রাজ্য সরকার ১০ লক্ষ চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পূরণ না করলে বিক্ষোভ অব্যাহত থাকবে। সপ্তম দফার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে সরকার কোনো উদ্যোগ না নিলে ভবিষ্যতে আন্দোলন আরও তীব্র হতে পারে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
সূত্র – বিজনেস টুডে
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন