কাজ নেই, সুন্দরবন ছেড়ে যাচ্ছেন যুবকেরা

নিজস্ব সংবাদদাতা: কাজের খোঁজে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন সুন্দরবনের যুব সম্প্রদায়ের একটি বিশেষ অংশ। এই তথ্য উঠে এসেছে রাজ্য বিধানসভার পঞ্চায়েত, গ্রামোন্নয়ন এবং সুন্দরবন বিষয়ক স্থায়ী কমিটির রিপোর্টেই। শাসক ও বিরোধী বিধায়কদের নিয়ে তৈরি এই কমিটির সুপারিশ, যুবকদের এই অংশের জন্য বিভিন্ন সরকারি দফতরের প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত কাজের ব্যবস্থা করা হোক।
রিপোর্টে কর্মহীনতার পাশাপাশি গত অর্থবর্ষে সরকারি অর্থ বরাদ্দ ও খরচের মধ্যে ফারাকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উল্লেখ করেছে কমিটি। সঙ্গে কমিটি বলে, মাটি পরীক্ষার পাশাপাশি জলোচ্ছ্বাস থেকে গাছ কীভাবে বাঁচানো যায়, তা নিয়ে ভাবনা চিন্তা করা উচিত।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
হঠাৎ করে উচ্ছেদের নোটিস, প্রতিবাদে রেল হকাররা

নিজস্ব সংবাদদাতা: ব্যারাকপুর স্টেশন ও সংলগ্ন রেল এলাকায় হঠাৎ করে হকার উচ্ছেদের নোটিস দিয়েছে রেল প্রশাসন। এঁদের উপযুক্ত পুনর্বাসন দেওয়ার কোনও উল্লেখ রেল প্রশাসনের দেওয়া নির্দেশে নেই। ফলত কাজ হারিয়ে পথে বসতে চলেছেন তাঁরা। ব্যারাকপুর স্টেশনে এই হকারদের উচ্ছেদের প্রতিবাদে সিআইটিইউ ব্যারাকপুর পৌরাঞ্চলের উদ্যগে হকারদের নিয়ে একটি প্রতিবাদ মিছিল স্টেশন এলাকা পরিক্রমা করে। এই মিছিলের পুরোভাগে ছিলেন সিআইটিইউ উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা কমিটির সম্পাদক গার্গী চট্টোপাধ্যায়, কল্লোল মুখোপাধ্যায়, প্রভাত ভাণ্ডারি সহ প্রমুখ।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
নিয়োগ হয়নি, সহায়িকা অবসরে বন্ধ শিশুশিক্ষা কেন্দ্র

নিজস্ব সংবাদদাতা: ২৮ ফেব্রুয়ারির পর থেকে বন্ধ উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের বাদুড়িয়া ব্লকের রামচন্দ্রপুর রাজপথ শিশুশিক্ষা কেন্দ্র। স্কুল বন্ধ হওয়ায় মিড ডে মিলও বন্ধ হয়ে গেছে।
এখনও নতুন নিয়োগ হয়নি সহায়িকা পদে। একমাত্র সহায়িকা নাসিমা বিবি ২৮ ফেব্রুয়ারি অবসর নিয়েছেন। এতে গভীর সঙ্কটে পড়েছেন সংখ্যালঘু পরিবারের ছাত্রছাত্রী ও স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা। কী করে হবে ছেলে-মেয়েদের পড়াশুনা? প্রশ্ন দিনমজুরের গ্রাম ইসলামপুরের।
স্কুল কমিটির এক সদস্য জানান, পঞ্চায়েত সদস্য কোহিনূর বিবিকে জানানো হয়েছে। মাসিয়ার এক শিশুশিক্ষা কেন্দ্রে মোট তিনজন সহায়িকা আছেন। গ্রামবাসীদের দাবি, তাঁদের একজন এখানে এলে ভাল হয়।
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
ক্রমশ বেকারত্বের অন্ধকারে ডুবছে দেশ! বলছে তথ্য

বছর শুরুর দিন থেকেই দেশে ঘনাতে শুরু করেছে আশঙ্কার মেঘ। ফেব্রুয়ারিতে ফের বেকারত্বের হার বৃদ্ধিতে চিন্তায় দেশের আমজনতা। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিএমআইই-র সমীক্ষা বলছে, দেশে জানুয়ারিতে বেকারত্বের হার ছিল ৭.১৪ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে সেটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৪৫ শতাংশে। দেশের মধ্যে শহরে বেকারত্বের হার কিছুটা কমলেও গ্রামে অনেক বেড়েছে বেকারত্ব। গত বছর ডিসেম্বর মাসে শহরে ছিল ১০.০৯ শতাংশ, সেটা জানুয়ারিতে হয়েছিল ৮.৫৫ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে তা সামান্য কমে দাঁড়িয়েছিল ৭.৯৩ শতাংশ।
কিন্তু সম্পূর্ণ উল্টো পথে গ্রামাঞ্চলে বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। জানুয়ারিতে গ্রামে বেকারত্বের হার ছিল ৬.৪৮ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে সেটা বেড়ে হয়ছে ৭.২৩ শতাংশ। সমীক্ষায় এটা স্পষ্ট যে, বেকারত্বে রাশ টানা ক্রমশ কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। নরেন্দ্র মোদী যতই আত্মনির্ভর ভারত বলে গলা ফাটাক না কেন বাস্তবে দেশে বেকারদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
সূত্র- দৃষ্টিভঙ্গি
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন