হাওড়ায় চাকরি সরকারিকরণের দাবিতে আন্দোলন

এতদিন জানতেন তাঁরা সরকারি কর্মী। চাকরি জীবনের শেষে এসে সেই ধারণা ভেঙে গেল সরকারি নির্দেশিকায়। এবার সেই নির্দেশিকার বিরুদ্ধে বুধবার দুপুর থেকে আন্দোলনে নামছেন হাওড়া পুরসভার ইঞ্জিনিয়াররা।
উল্লেখ্য, ১৯৮৬ সালের পরে গঙ্গার পার্শ্ববর্তী পুরসভাগুলিতে ‘ক্যালকাটা আর্বান ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম ৩’-এর জন্য ৪৬৫ জন ইঞ্জিনিয়ার ও করণিককে নিয়োগ করেছিল রাজ্য পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর। যাঁদের মধ্যে ৩৫৬ জন চাকরির প্রথম দিন থেকে সরকারি কর্মী হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়ায় অবসরকালীন সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পেয়ে অবসর নিয়েছেন। অথচ, এখন হঠাৎ করেই হাওড়া পুরসভার ১০৯ জন ইঞ্জিনিয়ার ও করণিকের ক্ষেত্রে দেখানো হচ্ছে যে, তাঁরা কর্মজীবনের প্রথম ২০ বছর ঠিকাকর্মী হিসাবে কাজ করেছেন। যার ফলে চাকরিজীবনের অন্তিম পর্যায়ে এসে চরম বিপদের মধ্যে পড়েছেন তাঁরা।
বুধবার দুপুর থেকে পুর কমিশনারের অফিসের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভ করা হবে বলে জানিয়েছেন তাঁদের সংগঠন ‘টেকনিক্যাল স্টাফ অ্যাসোসিয়েশন’-এর সভাপতি অরুণাভ মজুমদার।
সূত্র – আনন্দবাজার পত্রিকা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
মিলছে না বেতন, ঝাড়গ্রামের হাসপাতালে কর্মীদের বিক্ষোভ

শিক্ষক-নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তোলপাড় বঙ্গ রাজনীতি। এর মধ্যেই আরেক দুর্নীতির খবর সামনে এল। ঝাড়গ্রাম মেডিক্যাল কলেজে ‘কাটমানি’ দিয়ে ঠিকা কর্মী নিয়োগের অভিযোগ উঠল। অভিযোগ, মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে অস্থায়ী ঠিকা কর্মীদের কাউকে ৫০ হাজার, আবার ৬০ হাজার টাকা কাটমানি দিতে হয়েছে ঠিকাদার সংস্থাকে। টাকা দিয়ে চাকরি পেয়েও তাঁরা পাঁচ-ছ’মাস বেতন পাচ্ছেন না। সামনেই মকর সংক্রান্তি। উৎসবের আগে হাতে টাকা নেই ওঁদের। টাকা না পেয়ে ঝাড়গ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ৪১ জন অস্থায়ী কর্মী বিক্ষোভ দেখালেন সুপার অফিসে।
বকেয়া বেতনের দাবিতে সোমবার সিপিআই-এর শ্রমিক সংগঠন এআইটিইউসি-র উদ্যোগে হাসপাতালের সুপার গৌতমেশ্বর মজুমদারের অফিসের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়। টাকা দিয়ে ঠিকা কর্মী নিয়োগের অভিযোগ উঠলেও ঠিকাদার সংস্থার মালিক সুভাষ দাস এই অভিযোগ অস্বীকার করেন।
সূত্র – আনন্দবাজার পত্রিকা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
কলকাতার রাজপথে শ্রমিকদের নিরাপত্তা বিপন্ন

রাজ্যে অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের কাজে কোনো নিরাপত্তা নেই, তা আরেকবার প্রমাণিত হল। দিনের ব্যস্ত সময়ে ভূপেন বসু অ্যাভিনিউতে তীব্র গতিতে ছুটে চলেছে প্রাইভেট গাড়ি, বাস-সহ অন্য যানবাহন। সেই পথেই বিপজ্জনকভাবে রাস্তার ধারের ডিভাইডারে রং করছেন কয়েকজন শ্রমিক। অথচ, গার্ডরেল দিয়ে কাজের জায়গা ঘিরে রাখা কিংবা সুরক্ষার অন্য ব্যবস্থা নেই। ওই শ্রমিকদের পাশ দিয়েই ছুটছে সব গাড়ি। কেউ কেউ রেষারেষিও করছেন। যার জেরে প্রতি মুহূর্তে থাকছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা।
উল্লেখ্য, ২৮ নভেম্বর সকালে এইচআরবিসি-র অধীনস্থ এ জে সি বোস উড়ালপুলে রঙের কাজ করছিলেন হাওড়ার বাসিন্দা কয়েকজন শ্রমিক। আচমকা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি ছোট লরি তাঁদের ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় এক মহিলা শ্রমিকের। গার্ডরেল কিংবা উজ্জ্বল রঙা পোশাক ছাড়া এভাবে কাজ করতে গিয়ে বহু সময়ে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হন শ্রমিকেরা। তা সত্ত্বেও প্রশাসন অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদাসীন।
সূত্র – আনন্দবাজার পত্রিকা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
বিহারে পরীক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জের দায় এড়ালেন নীতিশ কুমার

বিহারে প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিরুদ্ধে পরীক্ষার্থীদের বিক্ষোভে লাঠিচার্জ করল পুলিশ। এই ঘটনায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে কিছুই তিনি জানেন না। বিহারে বেকারত্বের ফলে যুব সমাজ বিক্ষুব্ধ হয়ে আছে। তার মধ্যে সরকারের এই উদাসীনতা তাঁরা ভালো চোখে দেখছেন না বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
সূত্র – আজ তক
বিশদে জানতে ভিডিওটি দেখুন
বেকারত্ব নিয়ে আবার কেন্দ্রকে বিঁধলেন রাহুল গান্ধি

বেকারত্ব, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, মুদ্রাস্ফীতির বিষয়ে মোদি সরকারকে তীব্র আক্রমণ করলেন রাহুল গান্ধি। ভারত জোড়ো যাত্রায় পাঞ্জাবের ফতেহগড়ে এক বক্তব্যে রাহুল গান্ধি কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন।
দেশে গত কয়েক বছরে ঘৃণা, মুদ্রাস্ফীতি এবং বেকারত্ব ভয়ানকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যার জন্য বিজেপি শাসিত কেন্দ্রীয় সরকারকেই দায়ী করেছেন রাহুল গান্ধি। বিজেপি কখনই দেশের মানুষের সমস্যা নিয়ে কথা বলে না বলে অভিযোগও করেন তিনি।
সূত্র – জি নিউজ
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন