গুজরাতের নির্বাচনে খেলা ঘোরাতে পারে বেকারত্ব

গুজরাতে বিধানসভা নির্বাচনে বেকারত্ব সমস্যা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হয়ে উঠতে চলেছে। সি ভোটারের একটি জনমত সমীক্ষায় উঠে আসা পরিসংখ্যান থেকে জানা যাচ্ছে, এই রাজ্যের ৩১ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষের কাছে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে বেকারত্ব বড় ইস্যু। মনে করা হচ্ছে, এই নির্বাচনে গেম চেঞ্জার ইস্যুই হয়ে উঠতে পারে এই বেরোজগারি। আর এই ইস্যুতে বিজেপি বিরোধী দুটি পক্ষ অর্থাৎ কংগ্রেস ও আম আদমি পার্টির আক্রমণ গুজরাতবাসীর মধ্যে ভালো মতোই প্রভাব ফেলছে বলে করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, গুজরাতে বেকারত্বের হার হল ২.৮৩ শতাংশ। একদিকে কংগ্রেস তাদের প্রকাশ করেছে নির্বাচন ইস্তাহার। অন্যদিকে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দলও বেকারত্ব সমস্যার সমাধান ও গুজরাতের যুব সমাজের স্থায়ী চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
সূত্র – ডেকান হেরাল্ড
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
চার চাকার ক্যাব ও ট্যাক্সির ভাড়া নির্দিষ্ট করার দাবিতে তেলেঙ্গানায় গিগ কর্মীদের বিক্ষোভ

বিক্ষোভ কর্মসূচিতে শামিল হল তেলেঙ্গানার রাজ্য ট্যাক্সি ও ড্রাইভার জয়েন্ট অ্যাকশন কমিটি। চার চাকা ক্যাব ও ট্যাক্সির ভাড়া নির্দিষ্ট করা-সহ বেশ কয়েকটি দাবিতে গত শনিবার উপ্পল এক্স রোডে চলল বিক্ষোভ কর্মসূচি।
বিক্ষোভকারীদের দাবি, গোটা তেলেঙ্গানা রাজ্যে সব ধরনের গাড়ির জন্যে ভাড়ার তালিকা বা রেট চার্ট নির্দিষ্টকরণের জন্যে অবিলম্বে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি তৈরি করতে হবে। এছাড়া মোটর ভেইকেল এগ্রিগ্রেটর গাইডলাইন, ২০২০ (Motor Vehicle Aggregator Guidelines 2020) অবিলম্বে লাগু করার দাবিও উঠেছে এই বিক্ষোভ থেকে। পাশাপাশি কেন্দ্রের ‘মোটর গাড়ি (সংশোধনী) আইন, ২০১৯’ প্রত্যাহার করারও দাবি তোলা হয় এই বিক্ষোভ থেকে।
উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় সরকার তেলেঙ্গানা সরকারকে ক্রমাগত আর্থিক তহবিল থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ সামনে রেখে সে রাজ্যে নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলনের ধারাবাহিকতাতেই এই বিক্ষোভ কর্মসূচি।
সূত্র- সিয়াসত
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
ইস্যু বেকারত্ব: গোয়ার মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করলেন ফরোয়ার্ড পার্টির সভাপতি

গোয়ার বেকারত্ব ইস্যুতে সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তের পদত্যাগ দাবি করলেন ফরওয়ার্ড পার্টির সভাপতি বিজয় সরদেশাই। তাঁর বক্তব্য, গোয়ায় বেকারত্বের হার ২০২১ – ২২ সালে ১০.৫ শতাংশ হারে দেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে রয়েছে।
বিজয় সরদেশাই জানান, নীতি আয়োগের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০২২ – ২৩ এর রাজস্ব ঘাটতি ৩.৫ শতাংশ যা অর্থ কমিশনের নির্ধারিত সীমার চেয়ে বেশি। তিনি আরও জানান যে গোয়া বাজেটে যা প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় তার চেয়ে কম ব্যয় করা হয়। কৃষিকাজে ও মাছের চাষে উৎপাদন কম হচ্ছে। গোয়া সরকার নিয়মিত দু’বার করে ঋণ নেয় তারপরও নতুন স্কুল খোলার পরিবর্তে পুরানো স্কুলগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। হাসপাতাল, স্কুল, কলেজগুলোর পরিকাঠামোয় উন্নতি হচ্ছে না। এই নীতি সম্পূর্ণ ব্যর্থ।
সূত্র – দ্য প্রিন্ট
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
টেট উত্তীর্ণদের তালিকায় মমতা থেকে অমিত শাহ, শুভেন্দু থেকে সুজনদের নাম – হ্যাক হয়েছে ওয়েবসাইট?

তবে কি হ্যাক করা হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ওয়েবসাইট? এমন প্রশ্নই উঠতে শুরু করেছে টেট উত্তীর্ণদের তালিকা প্রকাশ হওয়ার পর থেকে। কলকাতা উচ্চ আদালতের নির্দেশে ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার্থীদের ফলাফলের তালিকা প্রকাশ পাওয়ার পরেই দেখা যায় তাতে নাম রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের।
আরও যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁরা হলেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদার ও সুজন চক্রবর্তী। এই ব্যাপারে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল ওয়েবসাইট হ্যাক হওয়ার আশঙ্কাই প্রকাশ করেছেন। তাঁর বক্তব্য, “ওই তালিকা কেউ হ্যাক করে নিজেরাই তৈরি করেছে কিনা তা দেখতে বলেছি। এখন অনেকে ওয়েবসাইট বানিয়ে নিজেরাই নামগুলি ঢুকিয়ে দেয়।” তবে হেভিওয়েট নেতা-মন্ত্রী-সহ প্রভাবশালীদের নামের সঙ্গে টেট উত্তীর্ণদের অনেক নাম কাকতালীয়ভাবে মিলে যাওয়ার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু একসঙ্গে এতজন নেতা-মন্ত্রী-সহ প্রভাবশালীর নাম কাকতালীয়ভাবে মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা যে কম তা মানছে খোদ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদও।
উল্লেখ্য, গত ১১ নভেম্বর ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের তালিকাটি ১ হাজার ৮৩২ পাতার। আর তাতে নাম রয়েছে প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার জনের।
সূত্র – আনন্দবাজার
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
গুজরাটে ১০ লক্ষ কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের

গুজরাতের বিধানসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস অভিনব চমক দিল। তাদের নির্বাচনী ইস্তাহারে কংগ্রেস জানিয়েছে, ক্ষমতায় এলে তারা রাজ্যে ১০ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি করবে। এছাড়াও প্রতিমাসে বেকারদের তিন হাজার টাকা ভাতা দেওয়া হবে বলেও ইস্তেহারে ঘোষণা করা হয়েছে।
দুই দশকের বেশি ধরে রাজ্যের ক্ষমতার বাইরে থাকা কংগ্রেসের প্রতিশ্রুতি, গুজরাতে ক্ষমতায় এলে নাগরিকদের বিনামূল্যে চিকিৎসা, পাঁচশো টাকায় এলপিজি সিলিন্ডার এবং তিনশো ইউনিট পর্যন্ত বিনামূল্যে বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। এছাড়াও প্রবীণদের মাসিক দু’হাজার টাকা করে পেনশনের প্রতিশ্রুতিও উল্লেখ করা হয়েছে তাদের নির্বাচনী ইস্তেহারে।
বিজেপিকে মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে নির্বাচনী ইস্তেহারে কংগ্রেসের ঘোষণা, গুজরাতে পটপরিবর্তন হলে দুর্নীতি দমন আইন আনা হবে।
সূত্র – বিজনেস স্যান্ডার্ড
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন