এবার সিপিএম নেতা বিকাশ ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার চাকরিপ্রার্থীরা

এতদিন ছিলেন বন্ধু এখন দুশমন!। অন্তুত এমনটাই মনে করছেন গান্ধিমূর্তির পাদদেশে বসা চাকরি না পাওয়া হবু শিক্ষকেরা। ছ’বছর অপেক্ষার পর সবেমাত্র আশার আলো দেখতে শুরু করেছিলেন আন্দোলনরত চাকরি প্রার্থীরা। সবেমাত্র কাউন্সেলিং শুরু হয়েছিল। তার মধ্যে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট । আদালতের এই আদেশের পরেই চাকরি প্রার্থীদের সন্দেহের তির বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের দিকে।
দীর্ঘ আন্দোলনের পর সুখবর আসে কর্মশিক্ষা, শারীরশিক্ষা বিষয়ক চাকরিপ্রার্থীদের জন্য। কাউন্সেলিংয়ের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু হঠাৎই মোড় ঘুরে যায় এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার। আদালতে দায়ের হয় নতুন একটি মামলা। সেই মামলার জেরেই নিয়োগ প্রক্রিয়া ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্থগিত হয়ে যায়।
যদিও আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীদের যাবতীয় অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন বর্ষীয়ান এই আইনজীবী তথা সিপিএম নেতা। তিনি বলেন, “এটা আরও একটা দুর্নীতি। খুব বড় দুর্নীতি। সরকার এখানে এই ওয়েটিং লিস্টে থাকা প্রার্থীদের আবার ভাঁওতার মধ্যে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এক্ষেত্রে কিছু কিছু মানুষকে আমার বিরুদ্ধে প্ররোচিত করছে। সেটা করতেই পারে। আমি তো মামলা করি না। আমরা সওয়াল করি।”
সূত্র- টিভি নাইন বাংলা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
কুয়েতে ১২ হাজার ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার চাকরি হারানোর ভয়ে ভীত

কুয়েতে ১২ হাজার ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি প্রশ্নের মুখে। জানা গেছে, কুয়েত সোসাইটি অফ ইঞ্জিনিয়ার্স এনবিএ স্বীকৃতি নেই এমন ভারতীয় কলেজগুলি থেকে পাশ করা স্নাতকদের জন্য শংসাপত্র জারি করছে না।
জানা গেছে, সেখানে কর্মরত ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারদের মতে অনেক ভারতীয় কলেজ থেকে প্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি শংসাপত্র এবং যা আগে স্বীকৃত ছিল, কিন্তু তা এখন হঠাৎ করেই গ্রাহ্য হচ্ছে না। এর ফলে বিপাকে কুয়েতে বসবাসকারী চাকরিরত ইঞ্জিনিয়াররা।
কর্ণাটক সরকার, এনআরআই ফোরাম, ইন্ডিয়ান ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরাম এবং প্রাক্তন ডেপুটি চেয়ারম্যান ডঃ আরতি কৃষ্ণ-এর কাছে এই ব্যাপারে একটি স্মারকলিপি পেশ করা হয়। এরপর তিনি বলেন, “কুয়েতে ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলাপআলোচনা চলছে, তবে বিষয়টি এখনও অমীমাংসিত রয়ে গেছে।”
সূত্র- দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
বেকারত্ব ও মেঘালয়ে বাঙালি বিদ্বেষের বিরুদ্ধে বরাক উপত্যকায় বনধ

মেঘালয়ায় বেকারত্ব ভয়াবহ আকার ধারন করেছে । এছাড়াও বাঙালি বিদ্বেষ ও ঘৃণা মেঘালয়ায় বসবাসকারি বাঙালিদের বারবার অসম্মানের মুখোমুখি করেছে। এই ইস্যুগুলিকে সামনে রেখে বারাক ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট শুক্রবার বারাক উপত্যকায় ১২ ঘন্টার ধর্মঘটের ডাক দেয়। মূলত চাকরিপ্রার্থীদের দাবিগুলিকে সামনে রেখে বারাক ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট এই বন্ধ ডাকে। বিভিন্ন সংগঠন এই ধর্মঘটকে নৈতিকভাবে সমর্থন করে।
প্রসঙ্গত, কাছাড় পুলিশ এবং জেলা প্রশাসন শুক্রবার ধর্মঘট থেকে বিরত থাকার জন্য একটি নোটিশ জারি করে এবং জনসাধারণের সম্পত্তির যে কোনও ক্ষতি আয়োজকদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এই মর্মে একটি সতর্কতা জারি করে। তবে আয়োজকরা এটি তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার বলে দাবি করে রাজ্যের আপামর জনগণকে এই ধর্মঘট সফল করতে অনুরোধ করে।
সূত্র- দ্য আসাম ট্রিবিউন
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
বেকারত্ব ইস্যুতে কেন্দ্রকে তোপ খাড়গের

কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বেকারত্বের ইস্যুতে কেন্দ্রকে একহাত নিলেন। শুক্রবার তিনি দাবি করেন, বিভিন্ন বিভাগে প্রায় ৩০ লাখ শূন্যপদ থাকলেও কেন্দ্র নিয়োগের ব্যাপারে আগ্রহী নয়। প্রসঙ্গত, দেশে বেকারত্বের কারণে তরুণ-তরুণীরা হতাশ হয়ে পড়ছেন, অন্যদিকে কেন্দ্র কর্পোরেটের সুবিধা প্রদানে উদ্যোগী হয়েছে। সাধারণ মানুষের কথা ভাবার মত সময় নেই কেন্দ্রের।
কংগ্রেস সভাপতি খাগড়ে শুক্রবার তাঁর করা একটি ট্যুইটে লেখেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার আগে বছরে ২ কোটি চাকরি দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। অথচ ৮ বছর তিনি ক্ষমতায় আছেন, এই সময়কালে ১৬ কোটি চাকরি হওয়া উচিৎ। বিভিন্ন সরকারি বিভাগে ৩০ লাখের বেশি শূন্যপদ খালি আছে কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদি মাত্র ৭৫ হাজার আবেদনপত্র বিতরন করেছেন। কেন্দ্রীয় সচিবালয়ে ১৬০০ পদ খালি আছে।”
মোদি সরকার সাধারন মানুষকে কেবলমাত্র বিভ্রান্ত করছে বলেও অভিযোগ জানান তিনি।
সূত্র- ইউনাইটেড নিউজ অফ ইন্ডিয়া
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন