৩,৯২৯ চাকরি বাতিলের নির্দেশে স্থগিতাদেশ!

কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ৩,৯২৯ পদে চাকরি দেওয়ার নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু এবং বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়ার ডিভিশন বেঞ্চ জানাল আগামী ৫ জুলাই পর্যন্ত বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ থাকবে। ওই দিনই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।
২০১৪ সালের টেটের ভিত্তিতে ২০১৬ এবং ২০২০ সালে দু’টি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। ২০২০ সালের নিয়োগে ১৬,৫০০ পদে নিয়োগের কথা জানায় রাজ্য সরকার তথা পর্ষদ। কিন্তু পরবর্তী সময়ে সব পদ পূরণ করা হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। সম্প্রতি কলকাতা হাই কোর্টে নিয়োগ সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানিতে একটি তথ্য উঠে আসে। সেটা হল ১৬,৫০০ পদের মধ্যে সাড়ে ১২ হাজার পদে নিয়োগ হয়েছে। অর্থাৎ, ঘোষণা সত্ত্বেও ৩,৯২৯ পদে নিয়োগ করা হয়নি।
সূত্র- আনন্দবাজার পত্রিকা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধাক্কা খেল রাজ্য, মামলা শুনল না ডিভিশন বেঞ্চ

পুরসভায় নিয়োগে দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। আজ শুক্রবার মামলাটি বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে। তবে মামলাটি শুনল না ডিভিশন বেঞ্চ। হাইকোর্ট এদিন জানিয়ে দেয়, মামলাটি এই বেঞ্চের বিচার্য বিষয় নয়। তাই এবার পুরসভায় নিয়োগে দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলাটি পাঠানো হয়েছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে।
উল্লেখ্য, পুরসভায় নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে মামলা হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এরপর মামলা গড়ায় বিচারপতি অমৃতা সিনহার সিঙ্গেল বেঞ্চে। তিনিও সিবিআই তদন্তের নির্দেশ বহাল রাখেন। সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকার। আজ শুক্রবার মামলাটি ওঠে বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে। তবে মামলাটি বিচার্য বিষয় না হওয়ায় তা গ্রহণ করেনি ডিভিশন বেঞ্চ। যেহেতু এই বেঞ্চ পুরসভা সংক্রান্ত মামলা শোনে না তাই স্বাভাবিক নিয়মেই মামলাটি চলে যাচ্ছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে।
সূত্র- হিন্দুস্তান টাইমস
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
বিধাননগর পুরসভায় একাধিক বেআইনি নিয়োগ!

স্কুল শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা নিয়ে তোলপাড় রাজ্য। এরই মধ্যে অয়ন শীলের গ্রেফতারির পরই পুরসভা নিয়োগ দুর্নীতির বিষয়টিও সামনে আসে। তাঁর বাড়ি এবং অফিসে তল্লাশি চালিয়ে একাধিক পুর নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত তথ্য হাতে আসে বলে জানান তদন্তকারীরা। বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত।
এবার বিধাননগর পুরসভায় নিয়োগক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগ উঠল। এই মর্মে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হল মামলা। মামলাকারীর অভিযোগ, বিধাননগর পুরসভায় নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতি হয়েছে প্রাক্তন ও বর্তমান চেয়ারম্যানের মদতে। গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে উঠেছে দুর্নীতির অভিযোগ। প্রায় শতাধিক ব্যক্তিকে বেআইনি ভাবে নিয়োগ করা হয়েছে, অভিযোগ এমনটাই। মামলাকারী এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে CBI এবং ED তদন্তের আবেদন করেছেন।
সূত্র- এই সময়
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
মিল ভর্তি শ্রমিক, হাওড়ার মিলে আচমকাই ফাইবারে জ্বলল আগুন

মিলে তখন হাজির প্রায় সব শ্রমিক। পুরোদমে কাজ চলছে। হঠাৎ ধোঁয়া আর পোড়া পোড়া গন্ধ। আতঙ্কে ছোটাছুটি শুরু করেন শ্রমিকেরা। কিছুক্ষণের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা মিলে। আগুন নেভাতে হিমশিম খেতে হয় দমকলকর্মীদের। উত্তর হাওড়ার ঘুষুড়ির তিরুপতি জুটমিলে আচমকাই আগুন লাগে শুক্রবার দুপুরে। কার্যত ভস্মীভূত হয়ে যায় গোটা মিল। শুক্রবার দুপুর পৌনে ২ টো নাগাদ হঠাৎই মিলের একাংশে আগুন লেগে যায়। প্রথমে মিলের গুদামে দাহ্য জুট ফাইবারে আগুন লাগে। সেখান থেকেই আগুন ছড়াতে থাকে গোটা মিলে। সেখানে মজুত ছিল, পাট এবং পাটজাত দ্রব্য। দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে থাকে। তার জেরেই এলাকায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়ায়।
ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা হওয়ায় আশপাশের বাড়িগুলিতে আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা ছড়ায়। স্থানীয় বাসিন্দারাও ভয় পেয়ে যান রীতিমতো। তাঁরাই দমকলে খবর দেন। খবর পেয়ে দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন পৌঁছয় ঘটনাস্থলে। প্রায় ২ ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নেভানো হয়। অগ্নিকাণ্ডের সময় মিলটি চালু থাকলেও এই ঘটনায় কেউ হতাহত হননি।
সূত্র- টিভি নাইন বাংলা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
বাংলার নির্লজ্জ দুর্নীতি, ৭ জন কর্মচারী বেতন উঠছে ১৩ জনের

দুর্নীতির আখড়া হয়ে উঠেছে ডোমকল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের কিচেন। কিচেনে বর্তমানে কর্মরত রয়েছেন ৭ জন। কিন্তু প্রায় আট বছর ধরে অস্থায়ী পদে ১৩ জনের নামে বেতন তোলা হচ্ছে ভুয়ো অ্যাটেনডেন্ট দেখিয়ে। শুধু তাই নয়, যে ৭ জন কাজ করেন তাঁরা নিয়মিত বেতন পান না বলেও অভিযোগ তুলেছেন।
সকাল আটটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত হাড়ভাঙা পরিশ্রমের পর ন্যায্য বেতন না পেয়ে গর্জে উঠেছেন ওই ৭ জন। অভিযোগ জানিয়েছেন, হাসপাতাল সুপার থেকে শুরু করে মহকুমা শাসক, জেলা স্বাস্থ্য ভবন, রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরে। অভিযোগের ভিত্তিতে অবশেষে তদন্ত শুরু করল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সূত্র- আজতক বাংলা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন