পাঞ্জাবের সাংরুরে শিক্ষকদের প্রতিবাদ

শনিবার মাস্টার ক্যাডার ইউনিয়নের সদস্য ৪১৪৬ জন শিক্ষকের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মানের বাসভবনের বাইরে পুলিশের ধস্তাধস্তি হয়। তাঁরা কাজে যোগদানের চিঠি পাওয়ার পরেও এখনও পোস্টিং পাননি।
শিক্ষকরা মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের বাইরে জড়ো হয়ে সরকার বিরোধী স্লোগান দেন। তাঁরা মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের দিকে এগোলে পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। ক্ষুব্ধ শিক্ষকরা জানান, জয়েনিং লেটার পাওয়ার পরও তাঁরা এখনও বেকার রয়েছেন।
সূত্র – হিন্দুস্তান টাইমস
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
হুমকির কাছে মাথা নত করলেন না সরকারি কর্মীরা

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্য সরকার হুমকি দিয়েছিল ডিএ’র দাবিতে কর্মবিরতি পালন করলে চাকরিতে ছেদ পড়তে পারে। এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল রাজ্য প্রশাসন। এবার রাজ্য সরকারি কর্মীরা কৌশলে তাঁদের আন্দোলন বজায় রাখলেন। সরকার উপস্থিতির তালিকা নিয়েছে। কর্মচারীরা সরকারের কাছে উজাড় করে উপস্থিতি জানান দিয়েছেন। কিন্তু তাঁদের কলম নড়েনি। কম্পিউটারের কী বোর্ডকে এদিন স্তব্ধ করে রাজ্যজুড়ে স্বতঃস্ফূর্ত কর্মবিরতিতে শামিল হয়েছেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা।
উল্লেখ্য, বকেয়া ডিএ’র দাবিতে ক্রমশ গোটা রাজ্যে প্রসারিত হচ্ছে কর্মচারীদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। সরকারি কর্মীরা একজোট হচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া ‘ভিক্ষা’-র বিরুদ্ধে। মুখ্যমন্ত্রীর ছুঁড়ে দেওয়া ডিএ প্রদানে আর যে কর্মীদের মন ভেজানো যাবে না তা এখন বোঝা যাচ্ছে। এদিন সরকারি দফতরের পাশাপাশি রাজ্যের কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও বিদ্যালয়গুলিতে কর্মবিরতির প্রভাব পড়ে। কিছু জায়গায় চাপ দিয়ে কর্মবিরতি তুলে দেওয়ার অভিযোগ উঠলেও সরকারি কর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে তা প্রতিরোধ করেন।
ওড়িশায় স্থায়ী চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ

ওড়িশা জিপিএলএফ (গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরের ফেডারেশন) মিশন শক্তির কর্মীরা চাকরি স্থায়ীকরণ ও অন্যান্য দাবি নিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভ করছেন। হাজার হাজার কর্মী সোমবার ভুবনেশ্বরের মহাত্মা গান্ধি মার্গে তাঁদের নয় দফা দাবির তুলে ধরেন। এই দাবিগুলোকে নিয়ে তাঁরা আন্দোলনে নেমেছেন।
দ্রুততার সঙ্গে ন্যায্য দাবিগুলিকে না মানা হলে কর্মীরা আন্দোলন আরও তীব্র করার হুমকি দিয়েছেন।
সূত্র – ওড়িশা টিভি
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সরকার ইউক্রেন ফেরত ডাক্তারি পড়ুয়াদের প্রতিশ্রুতি রাখতে ব্যর্থ

নিজস্ব সংবাদদাতা: পড়া বাকি রেখেই সংঘর্ষের কারণে ইউক্রেন থেকে দেশে ফিরতে বাধ্য হন কয়েক হাজার ডাক্তারি পড়ুয়া। দেশে ফেরার পর কেন্দ্র-রাজ্য উভয় সরকারই তাঁদের সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। গত বছর ১৬ মার্চ ঘটা করে তাঁদের ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে ডেকে রীতিমতো সভা করে মুখ্যমন্ত্রী ইউক্রেন ফেরত ডাক্তারি পড়ুয়াদের রাজ্যে পড়ার ব্যবস্থা হবে বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু সে প্রতিশ্রুতি বিশ বাঁও জলে।
এখনও পর্যন্ত ইউক্রেন ফেরত ডাক্তারি পড়ুয়াদের কোর্স সম্পূর্ণ করার কোনোও ব্যবস্থা রাজ্য-কেন্দ্র কোনও সরকার-ই করে উঠতে পারেনি। কেন্দ্রের এই ভূমিকাতে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। ডাক্তারি পড়ার ক্ষেত্রে অন্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাঝপথে আগত ছাত্র-ছাত্রীদের এ দেশের মেডিক্যাল কলেজে পড়ার কোনও সংস্থান নেই। তারপরেও কেন্দ্র-রাজ্য উভয়েই তাঁদের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রতারণা করেছে বলে অভিযোগ ডাক্তারি পড়ুয়াদের অভিভাবকদের।
চিন থেকে উত্তীর্ণ ভারতীয় ডাক্তারি পড়ুয়াদের বিক্ষোভ

কোভিড বিধিনিষেধের কারণে অনলাইনে চিন থেকে ডিগ্রি শেষ করা ডাক্তারি পড়ুয়ারা দাবি করেছেন যে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশনের জারি করা নতুন নির্দেশ কেবল তাঁদের কর্মজীবনে নয়, তাঁদের আর্থিক ক্ষতিও করছে।
শুক্রবার চিন থেকে ডিগ্রি শেষ করা ডাক্তারি পড়ুয়ারা ন্যায়বিচার চেয়ে বিক্ষোভ দেখান। উল্লেখ্য, মহামারীর ফলে চিনের প্রবেশপথ বন্ধ হওয়ার কারণে ডাক্তারি শিক্ষার্থীরা অনলাইনে পরীক্ষা পাশ করেছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়মে বলা হয়েছে চিন থেকে পাশ করা ডাক্তারি পড়ুয়াদের ২ বছর ইন্টার্নশিপ করতে হবে। এর ফলে বেকায়দায় পড়েছেন চিন থেকে পড়ে আসা হবু ডাক্তাররা। এই নিয়মের ফলে ক্ষোভ জমছে ডাক্তারি পড়ুয়াদের মধ্যে।
সূত্র – টাইমস নাও
বিশদে জানতে ভিডিওটি দেখুন