চুয়াল্লিশ হাজার শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে তেলেঙ্গানায় বিক্ষোভ

তেলেঙ্গানার হায়দ্রাবাদে শুক্রবার সেরাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পি সবিতা ইন্দ্র রেড্ডির অফিসের সামনে প্রচুর বেকার যুবক-যুবতী বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের দাবি, চুয়াল্লিশ হাজার শিক্ষক শূন্যপদে অবিলম্বে নিয়োগ করতে হবে। তেলেঙ্গানা আনএমপ্লয়েড জয়েন্ট অ্যাকশন কমিটির চেয়ারম্যান নীলা ভেঙ্কাটেশ এবং গুজ্জা কৃষ্ণা এই বিক্ষোভ কর্মসূচীতে নেতৃত্ব দেন। রাজ্যসভার সদস্য এবং জাতীয় অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ সমিতির সভাপতি আর কৃষ্ণাইয়া অভিযোগ করেন যে রাজ্য সরকার শূন্য শিক্ষক পদগুলি পূরণ না করে শিক্ষা ব্যবস্থাকে দুর্বল করছে। তিনি বলেন, “পর্যাপ্ত সংখ্যক শিক্ষকের অভাব এবং বিদ্যালয়ে অস্থায়ী শিক্ষক নিয়োগের কারণে সরকারী বিদ্যালয়ে শিক্ষার মানে অবনতি ঘটেছে।“ তিনি আরও বলেন, “গত দুই বছরে প্রায় ছয় লাখ নতুন শিক্ষার্থী সরকারি স্কুলে যোগ দিয়েছে, কিন্তু শিক্ষক নিয়োগ হয়নি।“
সূত্র- দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
গোয়া ডেয়ারির ১০ কর্মীকে ছাঁটাইয়ের নির্দেশ, আইনি পদক্ষেপের প্রতিশ্রুতি ইউনিয়ন নেতার

আর্থিক সংকটে চলা গোয়া ডেয়ারি ১০ কর্মীকে শীঘ্রই ছাঁটাই করবে বলে জানা গেছে। ছাঁটাই কর্মীদের ক্ষতি পূরণ দেওয়ার দাবিতে, ইতিমধ্যেই গোয়া ডেয়ারির ইউনিয়ন নেতা পুতি গাঁওকার এবং গোয়া ডেয়ারির চেয়ারম্যান রাজেশ ফাল দেসাইয়ের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় শুরু হয়েছে। বুধবার, ইউনিয়ন নেতা গাঁওকার গোয়া ডেয়ারিকে সতর্ক করে বলেছিলেন রাজ্য সমবায়ে পাঁচ থেকে সাত বছর কাজ করেছেন এমন প্রায় ৩২ জন কর্মচারীকে ছাঁটাই করার প্রস্তাবটি অনুমোদন না করার জন্য।
গোয়া ডেয়ারির ইউনিয়ন নেতা পুতি গাঁওকার বলেন, “এই শ্রমিকদের দুধ উৎপাদন কেন্দ্রের প্রয়োজন, গোয়া ডেয়ারির দুধের বিক্রি বাড়ছে।“ তিনি গোয়া ডেয়ারিকে তাদের কর্মচারীদের ছাঁটাইয়ের বিরুদ্ধে সতর্ক করেন এবং আদালতে ছাঁটাইকে চ্যালেঞ্জ করার হুমকি পর্যন্ত দেন। এদিকে গোয়া ডেয়ারি কর্তৃপক্ষ দাবি করে অতিরিক্ত কর্মীদের বেতন ব্যয় করার ফলে সংস্থাটি বর্তমানে লোকসানে চলছে। সংস্থার চেয়ারম্যান ফাল দেসাই বলেন, “প্রায় ১০ জন কর্মচারী যাদের অবৈধভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল, তাদের ছাঁটাই করা হবে”।
সূত্র- হেরাল্ড গোয়া
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
চাকরি প্রতারণার পর্দাফাঁস নিউটাউনে, গ্রেফতার ৩

এক প্রতারণা চক্রের হদিশ মিলল নিউটাউনে। নিউটাউনের ন পাড়া এলাকায় ঐ প্রতারণা চক্রের অফিসে শুক্রবার ইকো পার্ক থানার পুলিশ হানা দেয়। চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার হলেন ৩ জন। ইকো পার্ক থানার পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। রীতিমত অফিস খুলে তারা এই প্রতারণা চক্র খুলে বসেছিল। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঐ অফিস থেকে বেকার যুবক যুবতীদের টেলিফোন করা হত। ব্যাঙ্ক, এয়ারপোর্টে চাকরির প্রলোভন দেখানো হত তাঁদের। এরপর অফিসে ডেকে পাঠনো হত বেকার যুবক যুবতীদের। এমনকী কিছুক্ষেত্রে ভুয়ো নিয়োগপত্রও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। শুক্রবার পুলিশ ঐ অফিসে হানা দিয়ে নানা ধরনের নথিও উদ্ধার করে।
এই চক্রের সঙ্গে আর কারা যুক্ত তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। বাস্তবে তাদের কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও বাস্তবে কোনও ভিত্তি রয়েছে কি না তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। কাদের কাছ থেকে টাকা তোলা হয়েছে সেটাও পুলিশ দেখছে। কতদিন ধরে ওই অফিস চলত তা পুলিশ জানার চেষ্টা করছে।
সূত্র- হিন্দুস্তান টাইমস
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
বেকারত্ব-সহ নানা ইস্যুতে কৌশল ঠিক করতে কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের বৈঠক

কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা শনিবার ৭ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া সংসদের শীতকালীন অধিবেশন চলাকালীন সরকারকে কোণঠাসা করার জন্য দলের কৌশল নিয়ে আলোচনা করবেন। কংগ্রেস বেকারত্ব সহ উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি, টাকার মূল্য হ্রাস, বিশ্বব্যাপী অপরিশোধিত তেলের দাম কমে যাওয়া সত্ত্বেও উচ্চ পেট্রোল ও ডিজেলের দাম এবং সাধারণ মানুষের ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় পণ্যগুলিতে উচ্চ জিএসটি হারের বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে কোণঠাসা করতে চাইছে বলে জানা গেছে। অন্যান্য সমস্যার সঙ্গে বর্তমান ভারতে বেকারত্বের উদ্বেগজনক হার সংসদে বিজেপিকে বেকায়দায় ফেলার জন্য কংগ্রেসের অন্যতম হাতিয়ার হতে যাচ্ছে।
সুত্রের খবর অনুযায়ী, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, লোকসভায় কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী, রাজ্যসভায় দলের চিফ হুইপ জয়রাম রমেশ এবং লোকসভায় দলের চিফ হুইপ কে সুরেশ শনিবার প্রাক্তন পার্টি প্রধান সোনিয়া গান্ধির বাড়িতে বৈঠক করবেন। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পি চিদাম্বরম এবং মণীশ তেওয়ারিও সোনিয়া গান্ধির ১০ জনপথের বাসভবনে বৈঠকে যোগ দিতে পারেন। কংগ্রেস সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর মল্লিকার্জুন খাড়গের এটিই হবে সংসদের প্রথম অধিবেশন।
সূত্র- আউটলুক
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
মেঘালয়ের শাসক দলের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন মুকুল সাংমা

মেঘালয় ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স সরকারের বিরোধিতায় এবার সরব হলেন মেঘালয়ের তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি ও বিরোধী দলনেতা মুকুল সাংমা। মেঘালয়ে এক সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি রাজ্যের শাসক দলের বেকারত্ব নিয়ে উদাসীনতার বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি অভিযোগ করেন, মেঘালয় রাজ্যে একটিও সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নেই। ফলে রাজ্যের পড়ুয়ারা উচ্চশিক্ষার জন্য রাজ্যের বাইরে চলে যাচ্ছেন। রাজ্যের শাসক দল এ বিষয়ে সম্পূর্ণ ব্যর্থ বলেও আক্রমণ করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, সাংমার রাজ্যের শাসক দলকে এই আক্রমণ নতুন নয়, এর আগে ২৫ নভেম্বর এক সভা থেকে মেঘালয় ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স সরকারের রাজ্যে বারবার ইন্টারনেট বন্ধ করা নিয়েও সরব হয়েছিলেন তিনি।
সূত্র- বিশ্ববাংলা সংবাদ
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন