স্কলারশিপের অর্থ না পাওয়ায় দিল্লিতে বিক্ষোভ

অনগ্রসর শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীরা ন্যায্য বৃত্তিমূলক ভাতা পাওয়ার দাবিতে সোমবার দিল্লি সরকারের এসসি/এসটি কল্যাণ বিভাগে বিক্ষোভ দেখালেন।
দিল্লি সরকারের সামাজিক কল্যাণ বিভাগ ২০১৮ সালে জয় ভীম মুখ্যমন্ত্রী প্রতিভা বিকাশ যোজনা চালু করেছিল সমাজের অনগ্রসর শ্রেণীর পড়ুয়াদের জন্য। সেই প্রকল্পে দিল্লি নিবাসী সংরক্ষনের আওতায় থাকা ছাত্রছাত্রীদের পেশাগত পাঠ্যক্রম ও চাকরির জন্য বিনামুল্যে পড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়। এই উপলক্ষ্যে ৪৬টি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দিল্লি সরকার গাঁটছড়া বাঁধে।
কিন্তু অভিযোগ, এখনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি তাদের প্রাপ্য ভাতা পায়নি। ফলস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা বলেছেন যে তাঁরা প্রতি মাসে তাদের ২৫০০ টাকা বৃত্তি পাচ্ছেন না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির আধিকারিকদের অভিযোগ, ২০২১ সালে মহামারীর পরে এই প্রকল্পের অধীনে ভর্তি পুনরায় শুরু হওয়ার পর থেকে কোচিং সেন্টারগুলিও সরকার প্রদত্ত অর্থ পায়নি। যদিও, দিল্লি সরকার বিলম্ব সংক্রান্ত প্রশ্নের কোনো জবাব দেয়নি।
সূত্র- দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
পর্ষদের আশ্বাস পেয়ে আন্দোলন প্রত্যাহার দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রাথমিক শিক্ষক পদপ্রার্থীদের

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে বারবার আবেদন নিবেদন করেও কোনো সমাধান সূত্র বেরোয়নি । চাকরিপ্রার্থীদের কথা কানেও তোলেননি তিনি। আর তাই অবস্থান চালিয়ে গেছেন চাকরিপ্রার্থীরা। কিন্তু এইবার, দক্ষিণ ২৪ পরগনার চাকরিপ্রার্থীরা নিজেদের অবস্থান তুলে নেবেন বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু কী এমন ঘটল যার জন্য এই সিদ্ধান্ত তাঁরা নিলেন?
খবরে প্রকাশ, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতির আশ্বাস পেয়ে তাঁদের এই সিদ্ধান্ত। আন্দোলন প্রত্যাহার করা এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, “আমরা আলোচনা করে দিন বাড়াতে চাইছি না। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে বারাবার আমরা ডেপুটেশন দিয়েছি। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল নিয়োগ। তবে আমি আশ্বস্ত হয়েছি মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতির কাছ থেকে, তিনি জানিয়েছেন, রায় হয়ে গেলে নিয়োগ করা হবে। আমাদের যথেষ্ট সহযোগিতা করেছেন ডিপিএসসি চেয়ারম্যান অজিত কুমার সাহেব। রায় দান হবে আগামী বৃহস্পতিবার। সেই কারণে আমরা আন্দোলন প্রত্যাহার করলাম।“
যদিও নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত ধর্মতলা থেকে এই অবস্থান উঠে গেলেও বালিগঞ্জে অবস্থান চলবে বলে চাকরিপ্রার্থীরা জানান।
সূত্র- টিভি নাইন বাংলা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
করুণাময়ীতে ফের চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেনী পর্যন্ত এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীদের নতুন বিজ্ঞপ্তি জারির দাবিতে সোমবার উত্তাল হয়ে উঠল করুণাময়ী। যদিও সেক্টর ফাইভ মেট্রো স্টেশনে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ।
চাকরিপ্রার্থীরা সংখ্যায় প্রায় ২০০-২৫০ জন ছিলেন। পুলিশের সঙ্গে তাঁদের প্রথমে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। পরে তা ধস্তাধস্তিতে পৌঁছায় বলেও অভিযোগ। এরপরই চাকরিপ্রার্থীদের কয়েকজনকে বিধাননগর পূর্ব ও কয়েকজনকে বিধাননগর উত্তর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
পুলিশের দাবি, যেহেতু এসএসসি ভবনের সামনে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে, সেক্ষেত্রে যে কোনো জমায়েত নিষিদ্ধ। আর এই কর্মসূচির আগাম অনুমতিও নেওয়া ছিল না। তাই তা আটকানো হয়েছে।
সূত্র- টিভি নাইন বাংলা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
চাকরি দুর্নীতির জেরে মেয়রের পদত্যাগ দাবি কেরালায়

সারা দেশে যখন বেকারত্ব ভয়ানক উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে, সেসময় কেরালায় চাকরিতে স্বজন-পোষনের অভিযোগে তোলপাড় রাজনীতি। এবার বাম শাসিত কেরালায় চাকরি দুর্নীতির অভিযোগ উঠল তিরুবন্তপুরমের মেয়রের বিরুদ্ধে।
ঘটনার সূত্রপাত একটি চিঠিকে ঘিরে। গত সপ্তাহে তিরুবনন্তপুরমের মেয়র কর্পোরেশনে ২৯৫টি অস্থায়ী পদে নিয়োগের জন্য দলীয় কর্মীদের তালিকা চেয়ে পার্টির জেলা সম্পাদক এ নাগাপ্পানের কাছে একটি চিঠি লেখেন। এরপরেই মঙ্গলবার মেয়র আর্য রাজেন্দ্রনের পদত্যাগ চেয়ে কেরালায় বড় আকারের বিক্ষোভ সংগঠিত করে বিরোধী দলগুলি। তাঁদের অভিযোগ, কেবলমাত্র বামপন্থী কর্মী ছাড়া আর কেউ সরকারি চাকরি পাচ্ছেন না। জানা গেছে, প্রায় ৩৮ লক্ষ যুবক রাজ্যের বিভিন্ন সংস্থা এবং এম্পলয়মেন্ট এক্সচেঞ্জে চাকরিপ্রার্থী হিসাবে নাম নথিভুক্ত করেছেন।
তিরুবনন্তপুরমে কর্পোরেশন অফিসের বাইরে একটি সমাবেশের উদ্বোধনকালে কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা রমেশ চেন্নিথালা বলেন, “রাজ্য সরকার কেরালার যুবকদের সঙ্গে প্রতারণা করছে, কারণ সব বিভাগেই পিছনের দরজায় প্রবেশ করানো হচ্ছে। মনে হচ্ছে সরকারি চাকরি শুধু দলীয় কর্মীদের জন্য সংরক্ষিত। দুর্নীতিপরায়ণ মেয়রের কোনো অধিকার নেই তাঁর অফিসে থাকার।“
যদিও তিরুবন্তপুরমের মেয়র এই অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করেননি।
সূত্র- হিন্দুস্তান টাইমস
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
আরও খবর
কেন্দ্রীয় বাহিনীতে ৮৪ হাজার শূন্যপদ

দেশে বেকারত্বের জ্বালায় তরুণ-তরুণীরা হতাশ। কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার আগে নরেন্দ্র মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, প্রতি বছর ২ কোটি চাকরি হবে। তা তো হয়ইনি, উপরন্তু মানুষ কাজ হারাচ্ছেন। আর এর মধ্যেই উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। সূত্রের খবর, সিএপিএফ, বিএসএফ-সহ কেন্দ্রীয় বাহিনীর সবক্ষেত্রে শূন্য পদের সংখ্যা প্রায় ৮৪ হাজার। দেশের যুবকদের মধ্যে এই নিয়ে উৎসাহ তৈরি হলেও কবে এই শূন্যপদ পূরণ হবে এ ব্যাপারে কেন্দ্র কিছু জানাতে পারেনি।
সূত্র- টিভি নাইন বাংলা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন