বাবা প্রধান শিক্ষক, আর সেই পরিচিতিকে কাজে লাগিয়ে জালিয়াতি করে ছেলে শিক্ষক হিসেবে স্কুলে যোগ দিয়েছিল। পাচ্ছিল তিন বছর ধরে বেতন। অথচ তাঁকে যে নিয়োগপত্রই দেওয়া হয়নি, তা জানেন না জেলা স্কুল পরিদর্শক? এবার এই নিয়েই প্রশ্ন তুললেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।
ঘটনাটি মুর্শিদাবাদের সুতি-১ নম্বর ব্লকের। স্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারির পুত্র অনিমেষ তিওয়ারির বিরুদ্ধে এক পাশ করা শিক্ষকের নিয়োগপত্র জাল করে ‘বাবার স্কুলে’ চাকরি নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। ২০১৯ সাল থেকে অনিমেষ ওই স্কুলে বেআইনি ভাবে কর্মশিক্ষার শিক্ষক পদে চাকরি করছেন। এ ব্যাপারে মুর্শিদাবাদ জেলা স্কুল পরিদর্শক জানিয়েছিলেন, অনিমেষকে নিয়োগপত্র দেওয়ার বিষয়ে তাঁদের কাছে কোনও তথ্য নেই। বিচারপতি প্রশ্ন তুলেছেন, নিয়োগপত্রের তথ্য না থাকা সত্ত্বেও কীভাবে তিন বছর ধরে বেতন পেলেন অনিমেষ।
সূত্র- বাংলার জনরব
ভুয়ো শিক্ষক পাচ্ছে বেতন, বিস্মিত বিচারপতি

মতামত দিন