বিশ্বব্যাপী মন্দার কারণে সমগ্র বিশ্ব-সহ ভারতের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ছে। বিশ্ব মুদ্রাস্ফীতি, জ্বালানি সংকট, উচ্চ সুদের হার এবং কোভিডের দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব – এগুলিও সমান দায়ী। কোভিডকালীন এবং কোভিডের পরে চাকরির বাজার সঙ্কুচিত হয়ে পড়ায় বেকার যুবক-যুবতীরা হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েছেন। কর্মসংস্থান তো দূর, মানুষ প্রতিদিন চাকরি হারাচ্ছেন।
এ কথাই শোনা গেল ইন্টারন্যাশন্যাল মনিটারি ফান্ড-এর সহ-পরিচালন অধিকর্তা গীতা গোপীনাথের মুখে। জুলাইয়ের শুরুতে, ব্লুমবার্গের অর্থনীতিবিদদের সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছিল যে আগামী বছর মন্দার মধ্যে ভারতের পড়ার সম্ভাবনা নেই। এমনকি গত মাসে আরবিআই গভর্নর শক্তিকান্ত দাস আশাবাদী মন্তব্য করেছিলেন যে “ভারতে মন্দার ঝুঁকি কম”। যদিও এই বক্তব্য মানতে রাজি হননি ইন্টারন্যাশন্যাল মনিটারি ফান্ড-এর সহ-পরিচালন অধিকর্তা গীতা গোপীনাথ। তাঁর বক্তব্য, ২০২২ এর তুলনায় ২০২৩ আরোও কঠিন হতে চলেছে। ভারতের বেকার যুবক-যুবতীর সামনে কোনো আশার আলো তিনি দেখতে পাচ্ছেন না।
সূত্র – ইন্ডিয়া টাইমস
অর্থনৈতিক মন্দায় আগামী ২০২৩ আরও কঠিন হতে চলেছে

মতামত দিন